“তোমার উচিত শিক্ষা হয়েছে। আমি খুশি যে তোমার স্বামীকে ক্যানসার দিয়ে আল্লাহ তোমাকে শিক্ষা দিলেন। এই শিক্ষা তোমার আরও আগেই হওয়া উচিত ছিল।”
পৃথিবীতে অশান্তির মূল কারণ বিভাজন। ...এই প্রদর্শনীর ছবিগুলো সেই একত্র হওয়ার আহ্বান জানায়।”
১৯৭৩ সালে মাত্র এক রুপিতে ম্যাগাজিনটি কিনে নেন এর বর্তমান সম্পাদক, ৮০ বছর বয়সী জেহাঙ্গির প্যাটেল। তিনিই সাদামাটা এই জার্নালটিকে এক সাহসী এবং প্রভাবশালী ম্যাগাজিনে রূপান্তরিত করেন।
ছোটদের মনকে যেন পাকিস্তানি শাসনের কুপ্রভাব স্পর্শ করতে না পারে, সেজন্যই তিনি শিশুদের জন্য অনুষ্ঠান নির্মাণে মন দেন। সেই ভাবনা থেকেই জন্ম নেয় বাংলাদেশের ইতিহাসের অন্যতম সেরা দুটি শিশুতোষ অনুষ্ঠান— ‘নতুন কুঁড়ি’ এবং তাঁর বিখ্যাত ‘পাপেট শো’।
“আধিপত্যবাদের সংস্কৃতির ফ্রেমের সাথে মিলছে না বলে এটাকে (লালনের গান) হাই আর্ট মানতে পারল না আমাদের উপনিবেশিক মন। সহজ সমাধান হিসেবে ট্যাগ দিয়ে দিল ‘ফোক’।” তিনি একইভাবে রক মিউজিককে ‘অপসংস্কৃতি’র তকমা দেওয়ারও সমালোচনা করেন।
১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে তিনি নির্মাণ করেন প্রামাণ্যচিত্র স্টপ জেনোসাইড, যা বাংলাদেশের গণহত্যার খবর বিশ্ব দরবারে তুলে ধরে।
১৩৪৮ সনের শ্রাবণ মাসে অসুস্থ হয়ে পড়ার পর, ৩০ জুলাই তাঁর শরীরে অস্ত্রোপচার করা হয়। সেই রোগশয্যায় শুয়ে শুয়েই তিনি মুখে মুখে তাঁর শেষ রচনাগুলো বলতেন
১৯৪৭ সালে বরিশালে জন্মগ্রহণকারী এই ব্যক্তিত্ব ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর সম্পন্ন করে ১৯৬৮ সালে শিক্ষকতা পেশায় যোগ দেন।
হার্ভার্ড ইউনিভার্সিটির শিক্ষক ড. কিথ ই কান্তু এবং ঢাকা ও জাহাঙ্গীরনগরসহ বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। প্রাচীন সাধনার সঙ্গে আধুনিক জ্ঞানচর্চার এই সংযোগ চর্যাপদ গবেষণায় এক নতুন দিগন্ত উন্মোচন করেছে।
“অরক্ষিত যৌন মিলন, বাছবিচারহীন এবং ভুল মানুষের সাথে চলাফেরার বিষয়ে আমাদের গানে একটা শক্ত বার্তা দিতে চেয়েছিলাম আমরা,” ২০১৮ সালে গার্ডিয়ানকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে ব্যাখ্যা করেন থমাস।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তাঁর চিকিৎসা সংক্রান্ত নানা আলোচনা ও গুজব ছড়িয়ে পড়ে। অবশেষে এই বিষয়ে মুখ খুলেছেন তাঁর ছেলে ইমাম জাফর নোমানি
রাজধানীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেছেন তিনি।
সুরকার শাহীন সরদারের পরামর্শ ও তত্ত্বাবধানে প্রথমবারের মতো একটি মৌলিক গান রেকর্ড করলেন রোকনুজ্জামান রোকন।
বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে নজরুলের গান ও কবিতা ছিল প্রেরণার উৎস। বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর পরই জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলামকে সপরিবারে সদ্য স্বাধীন বাংলাদেশে নিয়ে আসেন।
এটি এমন এক ভালোবাসা—যা দুটি প্রেমাসক্ত মানুষকে দৈহিক আকর্ষণ ছাড়িয়ে আত্মিক বন্ধনে নিয়ে যায় এবং সেই বন্ধন প্রেমের সর্বোচ্চ রূপে পরিণত হয়।