চার সপ্তাহের পরেও প্রাপ্ত শরীরের পরিবর্তন ধরে রাখতে প্রতি সপ্তাহে একদিন ২৪ ঘণ্টার না ফাস্টিং করতে বলছেন বিশেষজ্ঞ। এছাড়া অন্যান্য দিন ১৪ ঘণ্টার ফাস্টিং চালিয়ে যেতে হবে।
মুখের শুষ্কতা মুখে দুর্গন্ধ সৃষ্টি করে। তাই প্রতিদিন পর্যাপ্ত পানি পান করে নিজেকে হাইড্রেট রাখুন।
ভুলে গেলে চলবে না আত্মীয়-পরিজন, বন্ধু-বান্ধবদের সঙ্গে যেভাবে মেশেন, একই আচরণ সহকর্মীদের সঙ্গে করা যায় না।
এমন কিছু পানীয় রয়েছে, যেগুলি নিয়মিত খেলে শরীরে জমা টক্সিক তথা দুষিত পদার্থ ও অতিরিক্ত মেদ ঝরবে এবং ওজন থাকবে নিয়ন্ত্রণে।
কমলা, বেসন ও দই ব্লেন্ডারে ব্লেন্ড করে নিন। প্রয়োজনে কয়েক ফোঁটা লেবুর রস দিতে পারেন। মিশ্রণ একদম মিহি হলে ত্বকে ম্যাসাজ করুন। প্রতিদিন ব্যবহার করলে দ্রুত ফল পাবেন।
প্যানে কোয়ার্টার কাপ তেল গরম করে ১ কাপ পেঁয়াজ কুচি ভেজে নিন। পেঁয়াজ লালচে হয়ে গেলে মসলাসহ মাংস দিয়ে কষিয়ে নিন। তেল ভেসে উঠলে হালকা গরম পানি দিয়ে দিন।
দিনে ১০ ঘণ্টার বেশি বসে থাকলে হৃদরোগ, উচ্চ রক্তচাপ এবং অন্যান্য অসুস্থতার ঝুঁকি বেড়ে যায়—এমনকি আপনি যদি নিয়মিত ব্যায়ামও করেন। এক্ষেত্রে শরীরে কিছু লক্ষণ দেখা যায়।
আমাদের দৈনন্দিন জীবনে ব্যাপক প্রতিবন্ধকতা তৈরি করে এই রোগ। তবে স্বাস্থ্যকর কিছু অভ্যাস চর্চা করলে এ প্রতিবন্ধকতাকে জয় করা যায়।
হাদিসের বর্ণনায় এসেছে, আলী (রা.) বলেন, রাসুলুল্লাহ (সা.) আমাদের আদেশ করতেন যেন আমরা কোরবানির পশুর কান ও চোখ ভালোভাবে যাচাই করি। তিনি নিষেধ করতেন এমন পশু দ্বারা কোরবানি করতে, যার কান কাটা, ছেঁড়া বা ছিদ্র করা। (সুনানে আবু দাউদ: ২৮০৪)
কাশ্মীরি লাল মরিচের গুঁড়ো, লাল মরিচের গুঁড়ো, হলুদ গুঁড়ো এবং লবণ যোগ করে আবার একসাথে পিষে নিন। তৈরি হয়ে গেলো কোরমা মশলার গুঁড়ো।
এগুলোতে থাকা সালফার, যা চুলের বৃদ্ধি এবং স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
পেঁয়াজ বেরেস্তার সাথে গুড়া দুধ মিশিয়ে হাত দিয়ে গুড়ো করে নিয়ে মাংসে দিয়ে দিতে হবে। এ পর্যায়ে দারুণ একটা বিয়েবাড়ির রান্নার ঘ্রাণ আসবে।
হালকা ময়দা মাখিয়ে অল্প তেলে শ্যালো-ফ্রাই করুন। বলগুলো সোনালি রঙের হয়ে গেলেই কোপ্তা রেডি।
বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, নিয়মিত ব্যবহারে চন্দনগুঁড়ো শুধু ত্বক উজ্জ্বলই করে না, বরং ব্রণ, রোদে পোড়া, বলিরেখা-সহ নানা সমস্যার সমাধান দিতে পারে।
বৃষ্টির দিনে বিদ্যুৎ বারবার যাওয়া-আসা করলে ভোল্টেজ ওঠানামা হয়। তাই ভোল্টেজ স্ট্যাবিলাইজার বা সার্জ প্রটেক্টর ব্যবহার করাই ভালো।