“ওটা এআই? হায় ঈশ্বর, আমরা তো শেষ। খুব ভয়ের হলো ব্যাপারটা। এজেন্সিগুলোকে অনুরোধ করছি, দয়া করে মানুষকে বাদ দিয়েন না।”
ট্রাম্পের এই পদক্ষেপ তাঁর রক্ষণশীল এবং ‘আমেরিকা ফার্স্ট’ বাণিজ্য নীতিকে সাংস্কৃতিক শিল্পেও প্রসারিত করারই ইঙ্গিত দিচ্ছে। এই ঘোষণা হলিউডের বৈশ্বিক ব্যবসায়িক মডেলকে পুরোপুরি বদলে দেওয়ার আশঙ্কা তৈরি করেছে।
এই বিচ্ছেদের খবরটি ভক্তদের জন্য এক বিরাট ধাক্কা। কারণ, চলতি বছরের ২৫ জুন, তাঁদের বিবাহবার্ষিকীতেও, নিকোল কিডম্যান তাঁর ইনস্টাগ্রামে স্বামী কিথের সঙ্গে একটি ঘনিষ্ঠ ছবি পোস্ট করে লিখেছিলেন, “শুভ বার্ষিকী সোনা।”
তিনি যুক্তরাষ্ট্রের বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়েও হতাশা প্রকাশ করেন। তিনি বলেন, এখনকার তরুণ ভোটাররা এমন এক বাস্তবতায় বড় হচ্ছে, যেখানে রাজনীতিতে সততা নেই এবং নেতারা মিথ্যা বলেন।
সান সেবাস্তিয়ান উৎসবে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে, অ্যাঞ্জেলিনা জোলিকে যুক্তরাষ্ট্রের বর্তমান পরিস্থিতি এবং একজন শিল্পী হিসেবে তাঁর সবচেয়ে বড় ভয় নিয়ে প্রশ্ন করা হয়।
এই দুর্ঘটনার ফলে সিনেমার শুটিংয়ের ভবিষ্যৎ নিয়ে কিছুটা অনিশ্চয়তা তৈরি হয়েছে।
“আমি খুশি যে মানুষটিকে (বার্টন) পেয়েছি। জীবনে এমন সাক্ষাৎ বিরল। আমি মানুষটিকে ভালোবাসি, আর এবার পরিচালককেও পাব... একটি নতুন যাত্রা শুরু হলো।”
রবার্ট রেডফোর্ডের সবচেয়ে বড় অবদানগুলোর একটি হলো সানডান্স ইনস্টিটিউট এবং সানডান্স ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল-এর প্রতিষ্ঠা।
সিরিজটির আরেক সহ-স্রষ্টা, ফ্রিদা পেরেজ, রচনা বিভাগে পুরস্কার জিতে ইতিহাস গড়েছেন। তিনিই প্রথম লাতিনো নারী, যিনি কমেডি লেখার জন্য এমি জিতলেন।
অনেকেই মনে করছেন, হয়তো দর্শকদের চমকে দিতেই ডক্টর স্ট্রেঞ্জের নামটি ইচ্ছে করেই তালিকা থেকে বাদ রাখা হয়েছে এবং তিনি হয়তো একটি ছোট কিন্তু গুরুত্বপূর্ণ চরিত্রে বা পোস্ট-ক্রেডিট দৃশ্যে আবির্ভূত হবেন।
১৯৯৫ সালে, বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম বর্ষের পরই, তিনি গুরুতর নার্ভের ব্যথা এবং স্পাইনাল কর্ড লেশনের মতো জটিল রোগে আক্রান্ত হন।
স্মার্ল পরিবার তাদের বাড়িতে এক বা একাধিক শয়তানের আক্রমণ অনুভব করে, যা অদ্ভুত গন্ধ, বিপজ্জনক আওয়াজ, কালো ছায়া এবং শারীরিক আঘাতের মতো নানা অতিপ্রাকৃত ঘটনার মাধ্যমে প্রকাশ পায়।
জাপানের বিখ্যাত চলচ্চিত্রকার আকিরা কুরোসাওয়ার নামে প্রবর্তিত এই পুরস্কারটি সেইসব নির্মাতাদের দেওয়া হয়, যাঁদের কাজ চলচ্চিত্র শিল্প এবং সমাজের ওপর গভীর প্রভাব ফেলে।
২০১০ সালে ডিজনির ‘শেক ইট আপ’ সিরিজ দিয়ে জেনডায়ার পরিচিতি শুরু। এরপর ২০১১ সালে তিনি গানেও আত্মপ্রকাশ করেন এবং তাঁর ‘ওয়াচ মি’ গানটি বিলবোর্ড হট ১০০-এর তালিকায়ও জায়গা করে নেয়।
এই চ্যাটবটগুলোকে অন্তরঙ্গ ছবির জন্য অনুরোধ করলে, তারা তারকাদের বাথটাবে শোয়া বা অন্তর্বাস পরা ছবি তৈরি করে দিচ্ছে, যা তারকাদের ব্যক্তিগত গোপনীয়তা এবং সম্মানের ওপর এক বিরাট আঘাত।