১৫ থেকে ১৭ আগস্ট প্রতিদিন সন্ধ্যা ৭টায় মহিলা সমিতির নীলিমা ইব্রাহিম মিলনায়তনে মঞ্চস্থ হবে মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক নাটক ‘দেয়াল’।
“ইংরেজরা ধর্মের নামে মানুষকে বিভক্ত করেছিল। সেই বিভাজনের বিষ আজও রয়ে গেছে উপমহাদেশে। ...এই নাটক সেই বিভাজনের বিরুদ্ধে এক প্রতিবাদ।”
যে শিল্পী শিশুদের মুখে হাসি ফোটাতে যাচ্ছিলেন, পথেই তাঁর জীবন প্রদীপ নিভে যাওয়ায় শোকস্তব্ধ হয়ে পড়েছেন তাঁর পরিবার, বন্ধু ও সহকর্মীরা।
১৯৮২ সাল থেকে চলে আসা এই উৎসবে বিশ্বের ৭০টিরও বেশি দেশের শিল্পীরা অংশ নিয়েছেন। আয়োজক সংস্থার পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, “আমরা আনন্দিত যে এবারে বাংলাদেশের একজন উদীয়মান শিল্পী আমাদের মঞ্চে ‘ইন সার্চ অফ ইউ’ পরিবেশন করবেন। আলিফের কাজ দর্শন, নন্দন এবং আত্মপ্রকাশের দৃষ্টিকোণ থেকে অসাধারণ।”
শাকিল চৌধুরী ও আফসানা রুচির সঞ্চালনায় শুরু হয় মূল অনুষ্ঠান। সখের থিয়েটারের নির্দেশক শাহীন শাহনেয়াজ নাটকের শিল্পীদের দর্শকদের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেন এবং ‘কিত্তনখোলা’ মঞ্চায়নের পেছনের না বলা গল্প ও স্মৃতি তুলে ধরেন। শাওন, সাজু, হিল্লোল, মেহেদীর মতো শিল্পীরাও তাঁদের রিহার্সালের দিনগুলোর কথা স্মরণ করে আবেগাপ্লুত হয়ে পড়েন।
নাটকে রাম, সীতা, লক্ষ্মণ, রাবণসহ অন্যান্য পৌরাণিক চরিত্রগুলিকে অত্যন্ত যত্ন সহকারে এবং গভীর অভিনয়ের মাধ্যমে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। শিল্পীদের অভিনয়, মঞ্চসজ্জা এবং পরিচালনা—সবকিছু মিলিয়ে এই প্রযোজনাটি পাকিস্তানের থিয়েটার জগতে এক নতুন দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে।
জন্মভূমির জন্য জীবন দেওয়ার চেয়ে মহৎ কিছু নেই ।
আতিফ আসলামের কনসার্টের টিকিট ক্রেতাদের ব্যক্তিগত তথ্য ফাঁসের ঘটনায় একজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ