ভূমিকম্পে নিহতদের প্রতি সমবেদনা প্রকাশ করতেই এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
২০২১ সালে দুই দেশের বৈঠকে উভয় পক্ষ নিয়ন্ত্রণ রেখা বরাবর সমস্ত চুক্তি, সমঝোতা এবং যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয়। ওই সময় উভয় পক্ষের শীর্ষ কর্মকর্তারা সহিংসতার দিকে পরিচালিত করতে পারে এমন উদ্বেগগুলো সমাধান করতেও সম্মত হন। এরপর কাশ্মীর সীমান্তে আর বড় ধরনের সংঘাত ঘটেনি।
ঈদুল ফিতরের নামাজ পড়তে দিল্লি রোডের ঈদগাহে সমবেত হওয়া হাজার হাজার মুসলিমদের ওপর ফুল ছিটিয়ে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন হিন্দু সম্প্রদায়ের মানুষেরা।
হত্যাকাণ্ড সম্পর্কে প্রশ্ন করা হলে, মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র ট্যামি ব্রুস বলেন, "এ মুহূর্তে গাজায় যা কিছু ঘটছে, সেই সবকিছুর জন্যই হামাস দায়ী।"
মমতা বলেন, আপনারা এটা ভাববেন না যে আপনারা একা। আমরা সবাই সবরকমভাবে আপনাদের সঙ্গে আছি। আপনারা কেউ ভাববেন না, কোথাও কেউ কিছু বললেই সেই নিষেধাজ্ঞা আপনাদের মেনে চলতে হবে।
ঈদের দিন যে শিশুরা নতুন পোশাক পরত, তারা এখন ক্ষুধার্ত এবং মানসিকভাবে বিপর্যস্ত। গাজার বাসিন্দাদের নিরাপত্তা নেই, উৎসবের খাবারও নেই। গাজার বাসিন্দারা এখন নিজের ঘর-বাড়ি হারিয়ে, পরিবারকে হারিয়ে, তাদের জীবনের সবচেয়ে কঠিন সময় পার করছেন। ইসরায়েলি বাহিনী ঈদের দিনে গাজার বসতিগুলো ধ্বংস করে চলেছে, আর এতে তাদের ঘরবাড়ি ও প্রয়োজনীয় জীবনযাত্রার সামগ্রী হারিয়ে যাচ্ছে।
কয়েকটি নিরাপত্তা সূত্র গত বৃহস্পতিবার রয়টার্সকে জানিয়েছে, ইসরায়েলের কাছ থেকে একটি নতুন যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবের বিষয়ে মিশর ইতিবাচক ইঙ্গিত পেয়েছে, যার মধ্যে একটি অন্তর্বর্তীকালীন পর্যায় অন্তর্ভুক্ত থাকতে পারে। প্রস্তাব অনুযায়ী, হামাস প্রতি সপ্তাহে তাদের হাতে থাকা পাঁচজন ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দেবে।
দেশটিতে ওই ভূমিকম্পের কারণে একটি বহুতল ভবন ধসে ১০ জন নিহত হয়েছে। ব্যাংককের ধসে পড়া ওই ভবনে এখনও উদ্ধার অভিযান অব্যাহত রয়েছে। এখন পর্যন্ত প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী, ব্যাংককে প্রায় ১০০ জন নির্মাণশ্রমিক নিখোঁজ রয়েছেন বলে জানিয়েছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি।
বিবিসি বার্মিজ সার্ভিস জানিয়েছে যে আবারও একটি শক্তিশালী ভূমিকম্প হতে পারে, এই আশঙ্কায় অনেক মানুষ গতকাল রাতে খোলা আকাশের নিচে ঘুমিয়েছে।
শনিবার (২৯ মার্চ) এক বৈঠকের পর দেশটির সুপ্রিমকোর্ট এ ঘোষণা দিয়েছেন বলে জানানো হয়েছে খালিজ টাইমসের খবরে। খালিজ টাইমসের প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, ভারত ও পাকিস্তানেও আগামী সোমবার (৩১ মার্চ) পবিত্র ঈদুল ফিতর উদযাপিত হবে। আগামীকাল দেশটিতে খালি চোখে ঈদের চাঁদ দেখা যাবে।
দেশটিতে ওই ভূমিকম্পের কারণে একটি বহুতল ভবন ধসে সাতজন নিহত হয়েছে। ব্যাংককের ধসে পড়া ওই ভবনে এখনও উদ্ধার অভিযান অব্যাহত রয়েছে। এখন পর্যন্ত প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী, ব্যাংককে প্রায় ১০০ জন নির্মাণশ্রমিক নিখোঁজ রয়েছেন বলে জানিয়েছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি।
গতকালের ওই ভূমিকম্পের হতাহতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। এই ঘটনায় ২০২১ সাল থেকে মিয়ানমার শাসন করা সামরিক জান্তা দেশটির সাগাইং, মান্দালয়, মাগওয়ে, বাগো, ইস্টার শান রাজ্য এবং নেপিডো অঞ্চলে জরুরি অবস্থা ঘোষণা করেছে।
মান্দালয়ের বাসিন্দা ৪৫ বছর বয়সী দাউ কি শোইন বলেন, আমার তিন বছর বয়সী মেয়ে নিহত হয়েছে। আমরা তখন দুপুরের খাবার খাচ্ছিলাম, তখনই ভূমিকম্প শুরু হয়।
মিয়ানমারের ছয়টি অঞ্চল এবং রাজ্যে জরুরি অবস্থা ঘোষণা করার পাশাপাশি আন্তর্জাতিক সাহায্যেরও আবেদন জানিয়েছে দেশটি। ব্যাংকক শহরকে ঘোষণা করা হয়েছে দুর্যোগপূর্ণ এলাকা হিসেবে।
শুক্রবার (২৮ মার্চ) দুপুরে মধ্য মিয়ানমারে আঘাত হানা এ দুটি ভূমিকম্পে ইয়াঙ্গুন এবং প্রতিবেশী থাইল্যান্ডের রাজধানী ব্যাংককে ব্যাপক আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে। প্রতিবেশী থাইল্যান্ডের রাজধানী ব্যাংককে ভয়ে বাসিন্দারা উঁচু ভবন থেকে বেরিয়ে আসেন। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, ভূমিকম্পের তীব্রতা এতটাই বেশি ছিল যে ছাদের পুল থেকে পানি গড়িয়ে নিচে পড়েছে। থাইল্যান্ডের ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট ফর ইমার্জেন্সি মেডিসিন জানায়, ব্যাংককের চাতুচাক এলাকায় একটি নির্মাণাধীন ভবন ধসে পড়ার খবর পাওয়া গেছে। সেখানে ৪৩ জন নির্মাণশ্রমিক আটকা পড়েছেন। ব্যাংককে কিছু মেট্রো পরিষেবা স্থগিত করা হয়েছে।