৯ সেপ্টেম্বরের হামলা নিয়ে আন্তর্জাতিক নিন্দার জবাবে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু কাতারের ওপর চাপ বাড়িয়ে বলেন, দোহায় অবস্থানরত হামাস নেতাদের হয় বহিষ্কার করতে হবে নয়তো বিচারের মুখোমুখি করতে হবে, “কারণ যদি আপনারা না করেন, আমরা করব।”
শুক্রবার (১২ সেপ্টেম্বর) নেপালের রাষ্ট্রপতি বভনে স্থানীয় সময় রাত ৯ টায় তিনি শপথ নেন।
শুক্রবার (সেপ্টেম্বর) সকালে থেকেই পার্লামেন্ট ভেঙে দেওয়ার বিষয়ে আলোচনা চলছিল। এটি ছিল জেন-জি বিক্ষোভকারীদের প্রধান দাবি।
নিহতদের মধ্যে কাঠমান্ডু ছাড়াও বিভিন্ন জেলার মানুষ রয়েছেন। তাদের মধ্যে তিনজন পুলিশ সদস্য ও একজন ভারতীয় নারীও আছেন।
বক্তৃতায় আসিম ইফতিখার বলেন, “পাকিস্তান অবৈধ ও উসকানিমূলক ইসরায়েলি আগ্রাসনের কঠোরতম নিন্দা জানাচ্ছে, এটি ভ্রাতৃপ্রতিম কাতারের সার্বভৌমত্ব ও ভৌগোলিক অখণ্ডতার ওপর বেপরোয়া ও উসকানিমূলক আঘাত।”
নেতানিয়াহু বলেন, ‘আমরা আমাদের প্রতিশ্রুতি পূরণ করতে যাচ্ছি, কোনো ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র থাকবে না। এই স্থান আমাদের।’
আটক ব্যক্তিদের মধ্যে একজন বাংলাদেশি রয়েছেন বলে জানিয়েছে এসএসবি।
গতকাল মঙ্গলবার (৯ সেপ্টেম্বর) জেন-জির বিক্ষোভের মুখে পদত্যাগে বাধ্য হন কেপি শর্মা।
কিন্তু বেশ কিছুক্ষন পর সেই পোস্টটি ফেসবুক থেকে মুছে ফেলে দলটি।
সেনাপ্রধান দুর্গা প্রসাই নামে এক ব্যবসায়ী রাজনীতিবিদের সঙ্গে করতে এবং রাজনৈতিক দল রাষ্ট্রীয় স্বতন্ত্র পার্টিকে (আরএসপি) আন্দোলনের অন্যতম অংশীদার হিসেবে অভিহিত করায় বৈঠক থেকে বেরিয়ে গেছেন আন্দোলনকারীরা।
দেশটির সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আদালতের ১২ এপ্রিলের আদেশের ওপর রাষ্ট্রপতির রেফারেন্সের বিষয়ে শুনানি চলাকালীন বাংলাদেশ ও নেপালে সরকার পতনের বিষয়ে কথা বলেছেন প্রধান বিচারপতি।
জেন জি বিক্ষোভকারীদের উদ্দেশে বার্তাও দিয়েছেন।
বুধবার (১০ সেপ্টেম্বর) নেপালের সংবাদমাধ্যম ‘সেতুপতি’ এক প্রতিবেদনে এ খবর দিয়েছ।
তবে বালেন্দ্রর সঙ্গে যোগাযোগ করলেও তিনি সাড়া দেননি বলে জানিয়েছেন কয়েকজন বিক্ষোভকারী।
২০১২ সালে বোমা হামলা ও হত্যার দায়ে ললিতপুর জেলার নাক্কু কারাগারে যাবজ্জীবন কারাবাসের সাজা খাটছিলেন তিনি।