পশ্চিমবঙ্গের সংখ্যালঘু মুসলিমদের সুরক্ষা নিশ্চিতে প্রয়োজনীয় সব পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য আমরা পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সরকার ও ভারতের কেন্দ্রীয় সরকারের প্রতি আহ্বান জানায় বাংলাদেশ।
রণধীর জয়সোয়াল বলেন, ওই সিদ্ধান্তের আগের কিছু ঘটনা খতিয়ে দেখা প্রয়োজন। তাহলে ছবিটা পূর্ণ ও স্পষ্ট হবে। তবে কোন ‘ঘটনাবলি’ খতিয়ে দেখা প্রয়োজন, সে বিষয়টি খোলাসা করেননি তিনি।
ওয়াকফ আইনের বিরোধিতা করে বিশাল সমাবেশ করেছে উপমহাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামে অবদান রাখা প্রভাবশালী ধর্মীয় সংগঠন জমিয়ত উলামায়ে হিন্দ। দলটির রাজ্য সভাপতি সিদ্দিকুল্লাহ চৌধুরীর সভাপতিত্বে কলকাতার রামলীলা ময়দানে জমিয়তের সমাবেশে ঢল নামে লাখো জনতার।
দক্ষিণ এশিয়া বিশ্বের গুরুত্বপূর্ণ নদী ব্যবস্থার আবাসস্থল। এখানকার জলাধারে প্লাস্টিক সীমান্ত পেরিয়ে এসে জমা হয় এবং বাস্তুতন্ত্র ও জীবিকাকে হুমকির মুখে ফেলে।
৭৩ বছর বয়সী ননি বালা নাথের বাড়ি কক্সবাজার জেলার চকরিয়া থানার ডুলাহাজরায়। আহত অবস্থায় তাকে ভুবনেশ্বরের ক্যাপিটাল হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার পথে তিনি মারা যান।
বাংলাদেশের ১০০ জনের বেশি পর্যটক ১৭ মার্চ চট্টগ্রাম থেকে দুইটি বাসে তীর্থ করার জন্য ভারতে যান। এর মাঝে ১৭ জন শিশুসহ অনেক বৃদ্ধ মানুষও রয়েছেন। অযোধ্যা, দ্বারকা ঘুরে এই পূন্যার্থীরা জগন্নাথদেবের দর্শনের জন্য পুরি যাচ্ছিলেন।
বৈঠকে বাংলাদেশের সঙ্গে ইতিবাচক ও গঠনমূলক সম্পর্ক গড়ে তোলার ব্যাপারে ভারতের আগ্রহের কথা জানিয়েছেন দেশটির প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। পাশাপাশি গঠনমূলক আলোচনার মাধ্যমে দুই দেশের স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিষয়গুলো সমাধানের প্রত্যাশাও ব্যক্ত করেন তিনি।
মোদি আরও লিখেন, আমি বাংলাদেশে শান্তি, স্থিতিশীলতা, অন্তর্ভুক্তি ও গণতন্ত্রের প্রতি ভারতের সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করেছি।
নতুন আইনে ওয়াকফ বোর্ডে অমুসলিম সদস্যদের অন্তর্ভুক্তির ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
ড. ইউনূস বলেন, ‘আমরা সুশাসন, দুর্নীতির বিরুদ্ধে লড়াই এবং অর্থনীতির প্রতিটি ক্ষেত্রে শৃঙ্খলা আনার প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। এ বিষয়গুলোই আমাদের পরিকল্পিত সংস্কারের মূল লক্ষ্য।’
গত ৮ আগস্ট অন্তর্বর্তী সরকারের দায়িত্ব গ্রহণের পর প্রথমবারের মতো ড. ইউনূসের সঙ্গে নরেন্দ্র মোদির বৈঠক হচ্ছে।
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম সংবাদমাধ্যমকে বলেন, ‘বাংলাদেশ ও ভারত দুই দেশের সরকার প্রধানের মধ্যে আগামীকাল বৈঠক হবে’
নৈশভোজে ড. ইউনুসের সঙ্গে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিসহ শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট, নেপালের প্রধানমন্ত্রী এবং দক্ষিণ এশিয়ার অন্য নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
তৌহিদ হোসেন রোহিঙ্গা সংকট বিষয়ে বাংলাদেশ সরকারের অবস্থানও স্পষ্ট করে বলেন, মিয়ানমার থেকে জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুত ১২ লাখ রোহিঙ্গার নিরাপত্তা ও অধিকার নিশ্চিত করা এবং তাদের ফেরত পাঠানোর জন্য মিয়ানমারের সহযোগিতায় পরিবেশ তৈরি করা অত্যন্ত জরুরি।
মানুষ অন্য কারও অধীনে কাজ করার জন্য জন্মগ্রহণ করেনি। বরং তারা উদ্যোক্তা হওয়ার জন্য জন্মগ্রহণ করেছে।