স্পোর্টস ডেস্ক
ঢাকা: বাংলাদেশ অলিম্পিক অ্যাসোসিয়েশনের (বিওএ) নির্বাচন ডিসেম্বরে। কিন্তু তার পাঁচ মাস আগেই নানা নেতিবাচক খবরে আসন্ন নির্বাচন নিয়ে বিতর্ক ছড়ানো হচ্ছে বলে জানিয়েছে বিওএ। মঙ্গলবার বিওএর মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) এবিএম শেফাউল কবীরের সই করা এক চিঠিতে খবর জানানো হয়।
চিঠিতে তিনি লিখেছেন, দেশের খেলাধুলার উন্নয়নের লক্ষ্যে বিওএ গঠনতন্ত্র অনুযায়ী একটি নির্বাচিত কমিটি দ্বারা পরিচালিত হয়। কমিটির সদস্যগণ গঠনতন্ত্র অনুযায়ী চার বছরের জন্য নির্বাচিত হন। গঠনতন্ত্র অনুযায়ী এই কমিটির মেয়াদ শেষ হবে ডিসেম্বরে। কমিটির সবাই নির্বাচিত। তাই ফেডারেশনের প্রতিনিধিত্ব না থাকলেও সদস্যদের গঠনতন্ত্র অনুযায়ী অবৈধ বলার আইনগত কোন ভিত্তি নেই। নির্ধারিত সময়েই তারা দায়িত্ব হস্তান্তর করবেন।
তিনি আরও লিখেছেন, বিওএ কোন ব্যক্তি বা গোষ্ঠীর উদ্দেশ্য বাস্তবায়নে কাজ করে না। বিওএ তার কর্মসূচি বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে কোন ভুল বা অসঙ্গতি থাকলে তার সমালোচনা অবশ্যই হতে পারে এবং এটিকে বিওএ কর্তৃপক্ষ কর্মসূচি বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে অত্যন্ত গুরুত্বের সাথেই বিবেচনা করে। একই সঙ্গে কোন নেতিবাচক বা ভিত্তিহীন সমালোচনা বা সংবাদ আমাদের আশাহত করে এবং সংশ্লিষ্ট সকলেরই খেলাধুলা উন্নয়নের মহৎ কাজটি সম্পাদনের স্পৃহা কিছুটা হলেও হ্রাস পায়।
সংশ্লিষ্টদের মতে, এমন সংবাদ পরিবেশনে আন্তর্জাতিক অঙ্গণে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হতে পাচ্ছে এবং সেই সঙ্গে নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে একটি মহল। শুধু তাই নয়, ওই মহলটি আইওসিতে বাংলাদেশকে নিষিদ্ধের পাঁয়তারাও করছে।
বাংলাফ্লো/এসও
Like
Dislike
Love
Angry
Sad
Funny
Wow
Comments 0