হাইকোর্ট প্রাঙ্গণ এলাকা থেকেও একাধিক ককটেল উদ্ধার ও বিস্ফোরণের খবর পাওয়া গেছে।
আসন্ন উচ্চ মাধ্যমিক সার্টিফিকেট ও সমমানের পরীক্ষায় পরীক্ষার্থীদের জন্য ছয়টি নির্দিষ্ট মডেলের সায়েন্টিফিক ক্যালকুলেটর ব্যবহারের অনুমতি দিয়েছে মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড ঢাকা।
দেশজুড়ে করোনাভাইরাস ও ডেঙ্গুর প্রকোপ বৃদ্ধির প্রেক্ষাপটে আসন্ন উচ্চ মাধ্যমিক সার্টিফিকেট ও সমমান পরীক্ষায় বাড়তি সতর্কতা অবলম্বনের নির্দেশনা দিয়েছে মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড।
ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক প্রফেসর এসএম কামাল উদ্দিন হায়দার স্বাক্ষরিত এক স্মারকে এ তথ্য জানানো হয়।
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনায় প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতর ইতোমধ্যে একটি খসড়া নীতিমালা তৈরি করে জমা দিয়েছে। নতুন নীতিমালায় বৃত্তির পরিমাণ বাড়ানোসহ পরীক্ষায় অংশগ্রহণের হারও বৃদ্ধির প্রস্তাব রাখা হয়েছে।
'এর আগের সব গণ বিজ্ঞপ্তিতে ব্যাক ডেট দিয়েছে কিন্তু আমাদের বয়সের কোন ব্যাক ডেট দেয় নি। ব্যাক ডেট ছাড়া ৫ম গণবিজ্ঞপ্তি দিয়ে আমাদের আবেদন থেকে বঞ্চিত করেছে।'
‘আমাদের কক্টেল মেরেছে, গুলি মেরেছে। আমরা ২০/৩০ জন আহত। আমাদের দাবি একটাই, আমরা শুধু আবেদনের সুযোগ চাই।‘
পুলিশ মুহুর্মুহু বেশ কয়েকটি সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ করে। ফলে আন্দোলনকারীরা ছত্রভঙ্গ হয়ে যায়। কাফনের কাপড় গায়ে জড়িয়ে এক দফা দাবি নিয়ে মিছিল করে শিক্ষকরা।
দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য বেশ কিছু জরুরি নির্দেশনা দিয়েছে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর।
সম্প্রতি দেশে আবারও কোভিড-১৯ সংক্রমণের হার কিছুটা ঊর্ধ্বমুখী হতে দেখা গেছে। এরপরই আবার সুরক্ষা নিশ্চিত করতে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার আহ্বান জানিয়েছে সরকার।
ঈদ ও এর পরবর্তী ছুটি (২৯ জুন পর্যন্ত) শেষে রোহিঙ্গা ও স্থানীয় জনগোষ্ঠীর বাকি কর্মীদের শিক্ষাকেন্দ্রে তাদের কার্যক্রমে ফিরে আসাটা সম্পূর্ণভাবে নির্ভর করবে নতুন অর্থায়ন নিশ্চিত হওয়ার ওপর।
ভর্তির ক্ষেত্রে নেওয়া হবে ১০০ নম্বরের পরীক্ষা। এর মধ্যে ৭০ নম্বরের বহুনির্বাচনি (এমসিকিউ) পরীক্ষা হবে আর ৩০ নম্বর থাকবে শিক্ষার্থীর জিপিএর ওপর।
সরকারি তিতুমীর কলেজে সাংবাদিকদের ওপর হামলা করেছে কলেজ ছাত্রদলের নেতা-কর্মীরা।
দেশের ৬৫ হাজার ৫৬৭টি বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীদের লেখাপড়া পুরোপুরি বন্ধ হয়ে গেলো।
শুধু ২০২৪-২০২৫ শিক্ষাবর্ষে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রথম বর্ষ আন্ডারগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামে ভর্তির ক্ষেত্রে এই বিশেষ সুবিধা দেওয়া হবে গেজেটভুক্ত শহিদ এবং তালিকাভুক্ত আহতদের পরিবারের সদস্যদের।