সম্প্রতি নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগের রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ত ২৫৯ জন শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার করেছে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। সম্প্রতি এই বহিষ্কারাদেশের চিঠি সংশ্লিষ্ট বিভাগে বিভাগে পাঠানো হচ্ছে। সেখানে পিটুনিতে নিহত ছাত্রলীগের সাবেক নেতা শামীম মোল্লার নামও রয়েছে।
ইতোমধ্যেই এই হল থেকে ‘বঙ্গবন্ধু’ ও ‘জাতির জনক’ শব্দ দুটি বাদ দিতে হল প্রশাসনের পক্ষ থেকে পত্র দিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে ইতিমধ্যে অবহিত করেছে।
মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের বিজ্ঞপ্তিতে শিক্ষার্থীদের শিক্ষামুখী বা শ্রেণিমুখী করতে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের কো-কারিকুলার কার্যক্রমে সম্পৃক্ত করার নির্দেশনা দেওয়া হয়।
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে আট হাজারেরও বেশি সহকারী শিক্ষক পদ শূন্য রয়েছে।
গোছানো প্রস্তুতির মাধ্যমে বাংলা মাধ্যমের শিক্ষার্থীরাও সহজেই ভাষাগত দক্ষতার পরীক্ষায় ভালো ফল করতে পারে।
পদত্যাগকারী উপাচার্য এবং বিভাগীয় প্রধানদের পদে নতুন নিয়োগ দেওয়া না পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের সব অ্যাকাডেমিক ও প্রশাসনিক কার্যক্রম স্থগিত থাকবে
১৯৪৯ সালের আজকের এই দিনে (২৭ এপ্রিল) রাজনৈতিক বন্দীমুক্তির আন্দোলনের মহিলা মিছিলে অংশগ্রহণকালে পুলিশের গুলিতে শহীদ হন এই বিপ্লবী।
খারাপ ফলাফল এবং সীমিত বাজেট নিয়েও কিভাবে উচ্চশিক্ষার স্বপ্ন পূরণ করা যায় সে বিষয়েও থাকবে নির্দেশনা।
দীর্ঘায়ুর চাবিকাঠি শুধুমাত্র খাদ্য নয়, বরং প্রতিদিনের ব্যায়াম।
সারা দেশের সব পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে একযোগে বিক্ষোভ মিছিলের ডাক দিয়েছে কারিগরি শিক্ষার্থীরা।
গবেষকদের তৈরি করা Brain Care Score টুল এখন এসব ঝুঁকি মাপতে ও সচেতনতা বাড়াতে সাহায্য করছে।
বৃহস্পতিবার (২৪ এপ্রিল) রাজধানীর জুরাইন থেকে তাদের আটক করা হয়। আটক দুই শিক্ষার্থী হলেন- ইউনিভার্সিটি অব স্কলার্সের ব্যবসায় প্রশাসন বিভাগের ফাতেমা তাহসিন ঐশী ও ইংরেজি বিভাগের ফারিয়া হক টিনা।
আমি অফিসকক্ষে প্রধান শিক্ষকের চেয়ারে বসি। বেলা ১১টার দিকে সাবেক সভাপতি মুক্তার হোসেনের ছোট ভাই একরাম হোসেনসহ একদল লোক অফিসে ঢুকে আমার ওপর হামলা চালান। জামা-কাপড় ছিঁড়ে ফেলেন এবং মারধর করে বিদ্যালয় থেকে বের করে দেন তারা।
পলিটেকনিক শিক্ষার্থীরা বলছেন, তারা সরকার তথা শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কারিগরি ও মাদরাসা শিক্ষা বিভাগের কর্মকর্তাদের আশ্বাসে ভরসা রাখতে পারছেন না। এজন্য দেশের সব পলিটেকনিকের প্রতিনিধিদের নিয়ে বৈঠক করে আন্দোলন প্রত্যাহার এবং নতুন কর্মসূচি ঠিক করতে বৈঠক ডেকেছেন।
সরকার যদি মনে করে আমি এই পদের জন্য যোগ্য না, অবশ্যই আমি তো আর থাকতে পারব না।