আমরা স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার সঙ্গে কথা বলেছি, প্রধান উপদেষ্টার দপ্তরে কথা বলেছি, কিন্তু এখনো আমাদের পাশে কেউ নেই।
বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) পশুপালন ও ভেটেরিনারি অনুষদের শিক্ষার্থীরা ‘কম্বাইন্ড (সমন্বিত) ডিগ্রি’ চালুর দাবিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক এ কে ফজলুল হকসহ দুই শতাধিক শিক্ষককে অবরুদ্ধ করেছেন।
রোববার (৩১ আগস্ট) জরুরি একাডেমিক কাউন্সিলের মিটিংয়ের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী কম্বাইন্ড ডিগ্রির দাবি মেনে নিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
রোববার (৩১ আগস্ট) জাতীয় প্রেসক্লাবে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এই দাবি জানানো হয়।
রোববার (৩১ আগস্ট) দুপুর ২টার দিকে নতুন করে আবার মনোনয়ন তোলা শুরু হয়।
রোববার (৩০ আগস্ট) বেলা সাড়ে ১১টার দিকে কৃষিবিদ ঐক্য পরিষদের ব্যানারে বিশ্ববিদ্যালয়ের আব্দুল জব্বার মোড় সংলগ্ন রেলপথে অবস্থান নেন তারা। এ সময় শিক্ষার্থীরা দাবির পক্ষে বিভিন্ন স্লোগান দেন এবং দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দেন।
রোববার (৩১ আগস্ট) দুপুর ১টার দিকে তালা ভেঙে ভেতরে প্রবেশ করেছেন শিক্ষার্থীরা।
রোববার (৩১ আগস্ট) ২নং গেট জোবরা গ্রামে দুপুরে এ ঘটনা ঘটে।
বামজোট মনোনীত প্যানেলের মুক্তিযুদ্ধ ও গণতান্ত্রিক আন্দোলন বিষয়ক সম্পাদক প্রার্থী বিএম ফাহমিদা আলম এ রিট দায়ের করেন।
রোববার (৩১ আগস্ট) দুপুর ১২টার দিকে রাকসু কোষাধ্যক্ষের কার্যালয়ের সামনে এই ঘটনা ঘটে।
রোববার (৩১ আগস্ট) সকাল সাড়ে ৯টা থেকে রাকসুর কোষাধ্যক্ষ কার্যালয়ে এ কর্মসূচি পালন করছেন তারা। কর্মসূচিতে দলের নেতাকর্মীদের চেয়ার-টেবিল ভাঙচুর করে কার্যালয়ের গেটে তালা দেওয়া হয়। তাদের কর্মসূচিতে নির্বাচন কমিশন আজকে শেষ দিনের মনোনয়ন ফরম বিতরণ শুরু করতে পারেনি।
রোববার (৩১ আগস্ট) সকালে গণমাধ্যমকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক ড. মো. কামাল উদ্দিন।
শনিবার (৩০ আগস্ট) দিবাগত রাত দেড়টার বিশ্ববিদ্যালয়ের ২ নম্বর গেট সংলগ্ন এলাকায় এ সংঘর্ষ হয়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে রাত সাড়ে ৩টার দিকে সেনাবাহিনী মোতায়েন করা হয়।
শুক্রবার (২৯ আগস্ট) বিকেলে বিশ্ববিদ্যালয়ের মধুর ক্যান্টিনের সামনে এক সংবাদ সম্মেলনে প্রার্থিতা ঘোষণা করেন তিনি।
বৃহস্পতিবার (২৮ আগস্ট) রাতে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক আইডিতে দেয়া এক পোস্টে উমামা এ অভিযোগ করেন।