মোদি আরও লিখেন, আমি বাংলাদেশে শান্তি, স্থিতিশীলতা, অন্তর্ভুক্তি ও গণতন্ত্রের প্রতি ভারতের সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করেছি।
নতুন আইনে ওয়াকফ বোর্ডে অমুসলিম সদস্যদের অন্তর্ভুক্তির ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
ড. ইউনূস বলেন, ‘আমরা সুশাসন, দুর্নীতির বিরুদ্ধে লড়াই এবং অর্থনীতির প্রতিটি ক্ষেত্রে শৃঙ্খলা আনার প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। এ বিষয়গুলোই আমাদের পরিকল্পিত সংস্কারের মূল লক্ষ্য।’
গত ৮ আগস্ট অন্তর্বর্তী সরকারের দায়িত্ব গ্রহণের পর প্রথমবারের মতো ড. ইউনূসের সঙ্গে নরেন্দ্র মোদির বৈঠক হচ্ছে।
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম সংবাদমাধ্যমকে বলেন, ‘বাংলাদেশ ও ভারত দুই দেশের সরকার প্রধানের মধ্যে আগামীকাল বৈঠক হবে’
নৈশভোজে ড. ইউনুসের সঙ্গে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিসহ শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট, নেপালের প্রধানমন্ত্রী এবং দক্ষিণ এশিয়ার অন্য নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
তৌহিদ হোসেন রোহিঙ্গা সংকট বিষয়ে বাংলাদেশ সরকারের অবস্থানও স্পষ্ট করে বলেন, মিয়ানমার থেকে জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুত ১২ লাখ রোহিঙ্গার নিরাপত্তা ও অধিকার নিশ্চিত করা এবং তাদের ফেরত পাঠানোর জন্য মিয়ানমারের সহযোগিতায় পরিবেশ তৈরি করা অত্যন্ত জরুরি।
মানুষ অন্য কারও অধীনে কাজ করার জন্য জন্মগ্রহণ করেনি। বরং তারা উদ্যোক্তা হওয়ার জন্য জন্মগ্রহণ করেছে।
ভূমিকম্পে নিহতদের প্রতি সমবেদনা প্রকাশ করতেই এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
২০২১ সালে দুই দেশের বৈঠকে উভয় পক্ষ নিয়ন্ত্রণ রেখা বরাবর সমস্ত চুক্তি, সমঝোতা এবং যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয়। ওই সময় উভয় পক্ষের শীর্ষ কর্মকর্তারা সহিংসতার দিকে পরিচালিত করতে পারে এমন উদ্বেগগুলো সমাধান করতেও সম্মত হন। এরপর কাশ্মীর সীমান্তে আর বড় ধরনের সংঘাত ঘটেনি।
ঈদুল ফিতরের নামাজ পড়তে দিল্লি রোডের ঈদগাহে সমবেত হওয়া হাজার হাজার মুসলিমদের ওপর ফুল ছিটিয়ে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন হিন্দু সম্প্রদায়ের মানুষেরা।
হত্যাকাণ্ড সম্পর্কে প্রশ্ন করা হলে, মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র ট্যামি ব্রুস বলেন, "এ মুহূর্তে গাজায় যা কিছু ঘটছে, সেই সবকিছুর জন্যই হামাস দায়ী।"
মমতা বলেন, আপনারা এটা ভাববেন না যে আপনারা একা। আমরা সবাই সবরকমভাবে আপনাদের সঙ্গে আছি। আপনারা কেউ ভাববেন না, কোথাও কেউ কিছু বললেই সেই নিষেধাজ্ঞা আপনাদের মেনে চলতে হবে।
ঈদের দিন যে শিশুরা নতুন পোশাক পরত, তারা এখন ক্ষুধার্ত এবং মানসিকভাবে বিপর্যস্ত। গাজার বাসিন্দাদের নিরাপত্তা নেই, উৎসবের খাবারও নেই। গাজার বাসিন্দারা এখন নিজের ঘর-বাড়ি হারিয়ে, পরিবারকে হারিয়ে, তাদের জীবনের সবচেয়ে কঠিন সময় পার করছেন। ইসরায়েলি বাহিনী ঈদের দিনে গাজার বসতিগুলো ধ্বংস করে চলেছে, আর এতে তাদের ঘরবাড়ি ও প্রয়োজনীয় জীবনযাত্রার সামগ্রী হারিয়ে যাচ্ছে।
কয়েকটি নিরাপত্তা সূত্র গত বৃহস্পতিবার রয়টার্সকে জানিয়েছে, ইসরায়েলের কাছ থেকে একটি নতুন যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবের বিষয়ে মিশর ইতিবাচক ইঙ্গিত পেয়েছে, যার মধ্যে একটি অন্তর্বর্তীকালীন পর্যায় অন্তর্ভুক্ত থাকতে পারে। প্রস্তাব অনুযায়ী, হামাস প্রতি সপ্তাহে তাদের হাতে থাকা পাঁচজন ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দেবে।