কাশ্মীরের পহেলগামে বন্দুকধারীদের হামলার পর সেখানে অস্থিরতা বিরাজ করছে, এর মধ্যে গত কয়েকদিনে ভারতের বিভিন্ন স্থানে কাশ্মীরিদের হেনস্তা, মারধর এমনকি হত্যার হুমকি দেওয়ার খবর সামনে এসেছে।
ইসরায়েলি বাহিনীর আগ্রাসনে মোট ফিলিস্তিনি মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫১ হাজার ৪৯৫ জনে
শনিবার রাতেও পাকিস্তান ও ভারতের সেনারা নিয়ন্ত্রণরেখায় গুলি চালিয়েছে।
ভারতের এই পদক্ষেপ পাকিস্তানের কৃষিব্যবস্থাকে অনিশ্চয়তার মুখে ঠেলে দিতে পারে।
ইরানের বন্দরনগরী বন্দর আব্বাসে ভয়াবহ বিস্ফোরণ ও আগুনে অন্তত ৪০৬ জন আহত হয়েছেন।
কঠোর ব্যবস্থা নেয়া জরুরি, এটা কোনো তামাশা নয় যে বছর বছর এরকম ঘটনা ঘটেই চলবে।
ভারতের জলশক্তিমন্ত্রী চন্দ্রকান্ত রঘুনাথ পাতিল বলেছেন, সিন্ধু উপত্যকা দিয়ে প্রবাহিত নদ-নদীগুলোর এক ফোঁটা পানিও যাতে পাকিস্তানে না যায়, আমরা তা নিশ্চিত করব।
বিস্ফোরণে ঠিক কতজন হতাহত হয়েছেন সেটি এখনো নিশ্চিত নয়।
ভুয়া কাগজপত্র ব্যবহার করে বসবাসের অভিযোগে পাঁচ শতাধিক বাংলাদেশি নাগরিককে আটক করেছে গুজরাট পুলিশ।
পাকিস্তানের নিরাপত্তা বাহিনী দেশ থেকে সন্ত্রাসবাদের হুমকি সম্পূর্ণরূপে নির্মূল করতে বদ্ধপরিকর।
কাশ্মীরে হামলার পর ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে চরম উত্তেজনা বিরাজ করছে। এরই মধ্যে দেশ দুইটি একে অপরের ওপর কঠোর বিধিনিষেধ আরোপ করেছে।
হয় পানি, না হয় তোমাদের রক্ত এই নদীতেই প্রবাহিত হবে।
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপট বিবেচনায় দীর্ঘ সময় ধরে উভয় দেশ উল্লেখ করার মতো সামরিক শক্তিও বজায় রেখে চলেছে।
পাকিস্তানি পুরুষদের সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ বেশ কয়েকজন ভারতীয় নারী আত্তারি-ওয়াগা সীমান্তে আটকা পড়েছেন।
পাকিস্তান যেকোনো আন্তর্জাতিক তদন্তে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত।