প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম সংবাদমাধ্যমকে বলেন, ‘বাংলাদেশ ও ভারত দুই দেশের সরকার প্রধানের মধ্যে আগামীকাল বৈঠক হবে’
নৈশভোজে ড. ইউনুসের সঙ্গে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিসহ শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট, নেপালের প্রধানমন্ত্রী এবং দক্ষিণ এশিয়ার অন্য নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
তৌহিদ হোসেন রোহিঙ্গা সংকট বিষয়ে বাংলাদেশ সরকারের অবস্থানও স্পষ্ট করে বলেন, মিয়ানমার থেকে জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুত ১২ লাখ রোহিঙ্গার নিরাপত্তা ও অধিকার নিশ্চিত করা এবং তাদের ফেরত পাঠানোর জন্য মিয়ানমারের সহযোগিতায় পরিবেশ তৈরি করা অত্যন্ত জরুরি।
মানুষ অন্য কারও অধীনে কাজ করার জন্য জন্মগ্রহণ করেনি। বরং তারা উদ্যোক্তা হওয়ার জন্য জন্মগ্রহণ করেছে।
টিউলিপ বলেন, আমার বিরুদ্ধে কয়েকমাস ধরেই একাধিক অভিযোগ আনা হচ্ছে। কিন্তু অভিযোগকারীদের পক্ষ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে যোগাযোগ করা হয়নি।
এই ঘোষণা বাংলাদেশের অর্থনীতিতে উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলতে পারে। কেননা দেশটি প্রধানত রপ্তানিনির্ভর, বিশেষ করে পোশাক শিল্পের ক্ষেত্রে। যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের একক বৃহত্তম রফতানি গন্তব্য।
ভূমিকম্পে নিহতদের প্রতি সমবেদনা প্রকাশ করতেই এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
২০২১ সালে দুই দেশের বৈঠকে উভয় পক্ষ নিয়ন্ত্রণ রেখা বরাবর সমস্ত চুক্তি, সমঝোতা এবং যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয়। ওই সময় উভয় পক্ষের শীর্ষ কর্মকর্তারা সহিংসতার দিকে পরিচালিত করতে পারে এমন উদ্বেগগুলো সমাধান করতেও সম্মত হন। এরপর কাশ্মীর সীমান্তে আর বড় ধরনের সংঘাত ঘটেনি।
উদ্ধার হওয়া বাংলাদেশি নাগরিকদের আইনি প্রক্রিয়ার জন্য আল-গিরান থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে, আর গ্রেপ্তারকৃত দুই অপহরণকারীও সেখানে নিয়ে যাওয়া হয়।
ঈদুল ফিতরের নামাজ পড়তে দিল্লি রোডের ঈদগাহে সমবেত হওয়া হাজার হাজার মুসলিমদের ওপর ফুল ছিটিয়ে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন হিন্দু সম্প্রদায়ের মানুষেরা।
হত্যাকাণ্ড সম্পর্কে প্রশ্ন করা হলে, মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র ট্যামি ব্রুস বলেন, "এ মুহূর্তে গাজায় যা কিছু ঘটছে, সেই সবকিছুর জন্যই হামাস দায়ী।"
মিয়ানমারের সাগাইংয়ের বাসিন্দা থার এনগি সেখানকার বর্তমান পরিস্থিতি বর্ণনা করতে গিয়ে বলেন, এখন জীবিতদের চেয়ে মৃতদেহ বেশি পাওয়া যাচ্ছে।
মমতা বলেন, আপনারা এটা ভাববেন না যে আপনারা একা। আমরা সবাই সবরকমভাবে আপনাদের সঙ্গে আছি। আপনারা কেউ ভাববেন না, কোথাও কেউ কিছু বললেই সেই নিষেধাজ্ঞা আপনাদের মেনে চলতে হবে।
ফিলিস্তিন রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি (পিআরসিএস) জানিয়েছে, তারা রাফাহ থেকে ১৫ জন চিকিৎসাকর্মীর মরদেহ উদ্ধার করেছে, যারা গত সপ্তাহে ইসরায়েলি হামলার শিকার হয়েছিলেন।
ঈদের দিন যে শিশুরা নতুন পোশাক পরত, তারা এখন ক্ষুধার্ত এবং মানসিকভাবে বিপর্যস্ত। গাজার বাসিন্দাদের নিরাপত্তা নেই, উৎসবের খাবারও নেই। গাজার বাসিন্দারা এখন নিজের ঘর-বাড়ি হারিয়ে, পরিবারকে হারিয়ে, তাদের জীবনের সবচেয়ে কঠিন সময় পার করছেন। ইসরায়েলি বাহিনী ঈদের দিনে গাজার বসতিগুলো ধ্বংস করে চলেছে, আর এতে তাদের ঘরবাড়ি ও প্রয়োজনীয় জীবনযাত্রার সামগ্রী হারিয়ে যাচ্ছে।